বশীকরণ মন্ত্র শিখতে চান

বশীকরণের মন্ত্রে অনেকেরই বিশ্বাস রয়েছে। শিখতে চান


মানুষকে বশে রাখার  মন্ত্র আছে। খুবই কাজের, একেবারে অব্যর্থ। তবে বেশি উৎসাহী হবেন না। মন্ত্রগুলো আপনাদের জানা অবশ্য।

 কাউকে বশ করা মানে নিয়ন্ত্রণ করা। অর্থাৎ একজন স্বকীয়ভাবে যা করত, তা করতে না দেওয়া কিংবা যা করত না, তা করিয়ে নেওয়া। চিন্তাকেও বশ করা যায়। অনেক সময় যে বশীভূত, সে বুঝতে পারে না যে বশ হয়েছে।

বশীকরণের মন্ত্রে অনেকেরই বিশ্বাস রয়েছে। শিখতে চান বা এর প্রয়োগ ঘটাতে চান। অতি প্রাচীন এসব মন্ত্রে বলা হয়, বশীকরণের কাজে একটি কাক দরকার আপনার। নানা উপায়ে একটি কাকের ব্যবহারে অনেক উদ্দেশ্য হাসিল করা যায়।

ভালো কাজেও অন্যকে বশ করতে হয়, যেমন কাউকে দিয়ে জনসেবা করিয়ে নেওয়া। সেটাকে বশ করা বলা হয় না; বলা হয় অনুপ্রেরণা। মন্দ উদ্দেশ্যে বা নিজের লাভের জন্য অন্যকে প্রভাবিত করাকেই সাধারণভাবে বশীকরণ বলা হয়।

আমরা আমাদের প্রিয়জনের মনোযোগ আর্কষন করার জন্য যা করে থাকি তাকেই বশিকরন বলে ধরে নেই আসলে কিন্তু বশিকরন অনেক ভাবেই ব্যবহৃত হয়ে থাকে

 যেমন অল্প কথায় যে কোন প্রানীকে তার নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে আপনার প্রতি আর্কষন করাকেই বশিকরণ বা আর্কষন বিদ্যা বলা যেতে পারে, এটা হতে পারে পূরুষ বা মহিলা, আবার আপনার  সন্তান বা পিতা মাতা, আপনার স্ত্রী বা প্রেমীকা সে যেই হোক না কেন 

যখন আমরা লক্ষ করি- কেউ যদি আমাদের প্রতি অনিহা প্রকাশ করে বা এক সময় খুব ভালো সর্ম্পক্য ছিল কিন্তু এখন আর তেমন ভালো আচরন করছে না এড়িয়ে চলছে, অন্য কাউকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে এমনটি দেখলেই আমরা বশিকরন করার প্রয়োজন অনুভব করি।  আজ আপনাদের এমন একটি তান্ত্রীক পদ্ধতী যা বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের অধিকাংশ্য স্বনাম ধণ্য তান্ত্রিকগন বশিকরনের কাজে ব্যবহার করে।

মন্ত্রঃ ইলাহী বহুরমত জিব্রাইল  ওয়া মিকাইল, ওয়া ইস্রাফীল,  ওয়া তৌরাতে মূসা ওয়া ঈসা  ওয়া ফুরকান মুহাম্মদ  সল্লাল্লাহু অলাইহে ওয়া সাল্লাম (সাধকের নাম)  

এই মন্ত্রটি উচ্চারন করতে হবে,

প্রতিদিন রাতে ১০০ শত বার করে পাঠ করতে হবে

 তাহলেই অতি অল্প সময়ে কাজ হাসিল হবে






Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url